মামীর সাথে বাসর রাতের চটি ১৮+


মামীর সাথে বাসর রাতের চটি ১৮+

আমি তো বাড়া ডলেই যাচ্ছি চরম সুখে।হঠাৎ বাহিরে কি ধরনের একটি শব্দ পেয়ে জাঙ্গিয়া টা উপরে তুলে আবার ঘুমিয়ে পড়ার ভান করলাম।পরে ঘুমের মধ্যে টের পেলাম মামী আসলো,এসে আমার রুমে ঢুকে আমাকে ঘুমোতো দেখে আবার চলে গেলো।আবার মামী আমাকে জাঙ্গিয়া পড়ে থাকতে দেখলো,আমার আবার শিহরন বয়ে গেলো।মা ছাড়া কারো সামনে আমি জাঙ্গিয়া পড়ি নি। পরে আমি সত্যই ঘুমিয়ে পড়লাম।দুপুরে উঠে গোসল করে রেডি হয়ে খেতে গেলাম। মামী মুগ্ধকে আনতে স্কুল গেছে।ভাবলাম একসাথেই খাবো,তাই ওয়েট করতে থাকলাম।কিছুক্ষণ টিভি দেখলাম।প্রায় ৩০ মিনিট পর মামী মুগ্ধকে নিয়ে বাসায় ফিরলো।মামীর মুখে চিন্তার ছাপ দেখতে পেলাম।মামী এসে তাড়াতাড়ি মুগ্ধকে গোসলে পাঠিয়ে দিলো,তারপর আমার কাছে এসে বসে আমাকে বললো,

সাকিব,মুগ্ধর কি হলো কিছুই বুঝতে পারছি না। আগে তো রাতে ঘুমোতে গেলে স্বপ্নদোষ হতো,এখন আজ স্কুলে হঠাৎ করেই ওর বীর্যপাত হয়ে গেলো ক্লাসে।ওর মেডাম আমাকে ডেকে যা কথা শুনালো ,ওকে তো টিসি পর্যন্ত দিয়ে দিতে লাগলো।এখন টিসি বড় কথা না ,তার এমন কেনো হচ্ছে কিছুই তো বুঝতে পারছি না। 

যা বুঝতে পারলাম মামী অতিরিক্ত টেনশনে আমার সামনে কোনো কথা বলতেই আর ইতস্তত বোধ করছেন না। আমি ও কিছুটা অবাক হলাম,জানতে চাইলাম বীর্যপাত হলো কি করে?

মামী বললো,সেটি তো আমিও বুঝতে পারছি না ,তাকে জিজ্ঞেস করলাম কিন্তু সে খুবই আপসেট আর লজ্জা পাচ্ছে আমাকে বলতে।

তোমার মামা ও জরুরি কাজে ঢাকার বাহিরে গিয়েছে,কয়েকদিন থাকতে হবে বাহিরে,তার মধ্যে আবার এসব কিছু।আমার কিছুই ভালো লাগছে না।

আমি মামীকে কিছুটা অভয় দিয়ে বললাম আমি দেখছি কি করা যায়। 

কিছুক্ষণ পর মুগ্ধ আসলো,ওর প্যান্ট দেখলাম উচু হয়ে আছে।এসেই বললো,আম্মু কেমন জানি করছে,ব্যাথাও করছে হালকা হালকা। 

আমি কিছুই বুঝলাম না,মামী ও কিছুক্ষণ অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলো।পরোক্ষণেই উঠে চিন্তিত ভাবে তাকে কাছে আনলো

মুগ্ধ একটি স্পিডো আন্ডার ওয়ার পড়ে ছিলো যেটা অস্বাভাবিকভাবে ফুলে ছিলো।মামী সেটি খুলে ফেলতে চাইলে মুগ্ধ বাধা দিলো এবং সম্পূর্ণ না করে দিলো যে কোনোমতেই সে খুলবে না। মামী তাকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করলো ,আমি ও অনেক বুঝালাম।কিম্তু সে বুঝতে চাইলো না। সে একেবারে নাছোরবান্দা। সে এভাবেই খেয়ে নিলো,তারপর টিভি দেখতে চলে গেলো।সে শুয়ে শুয়ে টিভি দেখতে লাগলো,তার বাড়া এখনো দানবীয় আকার ধারণ করে আছে।

মামী আমার কাছে জানতে চাইলো এখন কি করা যায়?আমি ডাক্তারদেখানোর পরামর্শ দিয়ে বললাম,হয়তো ডাক্তারের সামনে সে প্যান্ট খুলতে দ্বিধাবোধ করবে না। মামী কিছুক্ষণ ভাবনাচিন্তা করে জানালো ঠিকাছে আজকে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবে।বিকেলে মামী মুগ্ধ কে মার্কেটে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলো।আমিও সঙ্গে গেলাম। মুগ্ধকে বাইরে রেখে আমরা ভেতরে গেলাম ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করতে।ডাক্তার সব শুনে বললো এটা এই বয়সে স্বাভাবিক,চিন্তা করার কিছু নেই,বীর্য বেশি জমে গেলে এমন টা হয়। তাকে হস্তমৈথুন করতে হবে নিয়মিত ১ মাস।তাহলেই সে স্বাভাবিক হবে।আমি আর মামী ২ জন ই কিছুটা অবাক হলাম।বলে কি?মামী বললো সে হস্তমৈথুন সম্পর্কে কিছুই জানে না। ডাক্তার বললো,আপনি তার মা ,আপনি বুঝিয়ে শুনিয়ে শুরু করলে সে আরাম পাবে,তারপর সকল লজ্জা ভুলে যাবে।এগুলো শুনে আমরা বের হলাম ওখান থেকে,তারপর মামী আমার সাথে আলোচনা করতে লাগলো কিভাবে কি করা যায়।এসব নিয়ে কথা বলার সময় আমিও হর্ণি হয়ে যাই।এগুলো ভাবতে ভাবতে আমরা বাসার দিকে ফিরতে থাকি।।।।

Post a Comment